দেশে বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরির কারখানা করছে বাংলাদেশ অটো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। চীনা প্রতিষ্ঠান ডংফেং মোটর গ্রুপ লিমিটেড এর সাথে যৌথভাবে বাংলাদেশে গাড়ি তৈরির কারখানা করছে তারা। ডংফেং মোটর গ্রুপ লিমিটেড চীনের শীর্ষস্থানীয় গাড়ি নির্মাতার একটি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগরে এ কারখানার কাজ অনেকটাই এগিয়ে গেছে। আগামী বছরের মাঝামাঝি বাংলাদেশি ব্র্যান্ড নামে বৈদ্যুতিক গাড়ি বাজারে আনতে চায় তারা।বাংলাদেশ অটো ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান এ মান্নান খান বলেন, ‘আমরা গাড়ি সংযোজন নয়, উৎপাদন করব। তিনি বলেন, ‘অদূর ভবিষ্যতে বৈদ্যুতিক গাড়ির বড় বাজার তৈরি হবে, এটা মাথায় রেখেই আমাদের এই বিনিয়োগ।’বাংলাদেশ অটো ইন্ডাস্ট্রিজ জানায়, তাদের কারখানার ভৌত কাজ ৬০ শতাংশের মতো শেষ হয়েছে। যন্ত্রপাতি অনেকটাই চট্টগ্রাম বন্দরে এসে গেছে। চীনা, ইউরোপীয় ও কোরীয় কর্মী নিয়োগ শেষ। তারা বছরে ৩৫ হাজার ব্যক্তিগত গাড়ি বা প্রাইভেট কার, ৫০ হাজার তিন চাকার যান ও ১ লাখ ইলেকট্রিক মোটরসাইকেল উৎপাদনের লক্ষ্য ঠিক করেছে।
বাংলাদেশ অটো ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান এ মান্নান খান বলেন, ‘আমরা গাড়ি সংযোজন নয়, উৎপাদন করব। বাংলাদেশ অটো ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান এ মান্নান খান বলেন, ‘আমরা গাড়ি সংযোজন নয়, উৎপাদন করব।
…or something like this:
চীনা, ইউরোপীয় ও কোরীয় কর্মী নিয়োগ শেষ। তারা বছরে ৩৫ হাজার ব্যক্তিগত গাড়ি বা প্রাইভেট কার, ৫০ হাজার তিন চাকার যান ও ১ লাখ ইলেকট্রিক মোটরসাইকেল উৎপাদনের লক্ষ্য ঠিক করেছে।
বাংলাদেশ অটো ইন্ডাস্ট্রিজ জানায়, তাদের কারখানার ভৌত কাজ ৬০ শতাংশের মতো শেষ হয়েছে। যন্ত্রপাতি অনেকটাই চট্টগ্রাম বন্দরে এসে গেছে। চীনা, ইউরোপীয় ও কোরীয় কর্মী নিয়োগ শেষ। তারা বছরে ৩৫ হাজার ব্যক্তিগত গাড়ি বা প্রাইভেট কার, ৫০ হাজার তিন চাকার যান ও ১ লাখ ইলেকট্রিক মোটরসাইকেল উৎপাদনের লক্ষ্য ঠিক করেছে।